Tuesday, September 27, 2016

আল্লাহ্ যাকেচান তাকে জ্ঞান দান করেন।

২৪১: ইলমের ফযীলত

আল্লাহ বলেন, 
বল, হে আমার প্রতিপালক! আমার জ্ঞান বৃদ্ধি কর। (ত্বা-হা ১১৪ আয়াত)

তিনি অন্যত্র বলেন

বল, যারা জানে এবং যারা জানে না তারা কি সমান? (যুমার ৯ আয়াত)

আল্লাহ আরও বলেন,

যাদেরকে জ্ঞান দান করা হয়েছে আল্লাহ তাদেরকে বহু মর্যাদায় উন্নত করবেন। (মুজাদালা ১১ আয়াত)

তিনি অন্য জায়গায় বলেন,
আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে জ্ঞানীরাই তাঁকে ভয় করে থাকে। (ফাত্বের ২৮ আয়াত)

১/১৩৮৪। মুআবিয়াহ রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “আল্লাহ যার মঙ্গল চান, তাকেই দ্বীনী জ্ঞান দান করেন।” (বুখারী) [1]

 

[1] সহীহুল বুখারী ৭১, ৩১১৬, ৩৬৪১, ৭৩১২, ৭৪৬০, মুসলিম ১০৩৭, ইবনু মাজাহ ২২১, আহমাদ ১৬৩৯২, ১৬৪০৭, ১৬৪১৮, ১৬৪৩২, ১৬৪৪৬, ১৬৪৪৫১, ১৬৪৬০, ১৬৪৭৬, মুওয়াত্তা মালিক ১৬৬৭, দারেমী ২২৪, ২২৬ হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) http://www.hadithbd.com/share.php?hid=27000

Sunday, September 25, 2016

মানুষের সভাব।

চির সত্য মানুষের কিছু অভ্যাস। যা মানুষ তার চরিত্রের সাথে মিশিয়ে নিয়েছে।

Saturday, September 24, 2016

গোশল সর্ম্পকে

বইঃ সহীহ বুখারী (ইফাঃ), অধ্যায়ঃ ৫/ গোসল, হাদিস নম্বরঃ ২৪৬


১৭৪। গোসলের পূর্বে উযূ করা

এ প্রসঙ্গে আল্লাহ্‌ তা’আলার বাণী, “যদি তোমরা অপবিত্র থাক তবে বিশেষভাবে পবিত্র হবে। তোমরা যদি পীড়িত হও বা সফরে থাক বা তোমাদের কেউ শৌচগার থেকে আসে অথবা তোমরা স্ত্রীর সাথে সংগত হও এবং পানি না পাও তবে পবিত্র মাটি দিয়ে তায়াম্মুম করবে এবং তা তোমাদের মুখে ও হাতে বুলাবে। আল্লাহ্‌ তোমাদের কষ্ট দিতে চান না; বরং তিনি তোমাদের পবিত্র করতে চান যাতে তোমরা শোকর আদায় কর।”  (৫:৬) এবং আল্লাহ্‌র বাণীঃ “ হে মু’মিনগণ! তোমরা নেশাগ্রস্ত অবস্থায় সালাতের ধারেও যেয়োনা, যতক্ষন না তোমরা যা বল তা বুঝতে পার, আর যদি তোমরা পথবাহী না হও তবে অপবিত্র অবস্থায়ও না, যতক্ষন না তোমরা গোসল কর। আর তোমরা যদি পীড়িত হও অথবা সফরে থাক অথবা তোমাদের কেউ যদি শৌচাগার থেকে আসে অথবা স্ত্রীসংগম করে, আর পানি না পায়, তাহলে পবিত্র মাটি দিয়ে তায়াম্মুম কর, এবং তা মুখ ও হাতে বুলাবে। আল্লাহ্‌ পাপ মোচনকারী ও ক্ষমাশীল। (৪:৪৩)

২৪৬। আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ)......... ‘আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন জানবাতের গোসল করতেন, তখন প্রথমে তাঁর হাত দু’টো ধুয়ে নিতেন। তারপর সালাত (নামায/নামাজ)-এর উযূ (ওজু/অজু/অযু)র মত উযূ (ওজু/অজু/অযু) করতেন। তারপর তাঁর আঙ্গুলগুলো পানিতে ডুবিয়ে নিয়ে চুলের গোড়া খিলাল করতেন। তারপর তাঁর উভয় হাতের তিন আঁজলা পানি মাথায় ঢালতেন। তারপর তাঁর সারা দেহের উপর পানি পৌঁছিয়ে দিতেন।

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) http://www.hadithbd.com/share.php?hid=255

সাদা পোশাক পরিধান করা উত্তম।

বইঃ রিয়াযুস স্বা-লিহীন, অধ্যায়ঃ ৪/ পোষাক-পরিচছদ, হাদিস নম্বরঃ ৭৮৩


১১৭: কোন্ শ্রেণীর কাপড় উত্তম

সাদা রঙের কাপড় উত্তম। আর লাল, সবুজ ও কালো রঙের কাপড় বৈধ। আর রেশমী বস্ত্র ছাড়া সুতি, উল, পশম ও লোম ইত্যাদির কাপড় পরিধান করা জায়েয।

আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,

﴿يَا بَنِي آدَمَ قَدْ أَنْزَلْنَا عَلَيْكُمْ لِبَاسًا يُوَارِي سَوْآتِكُمْ وَرِيشًا ۖ وَلِبَاسُ التَّقْوَىٰ ذَٰلِكَ خَيْرٌ ﴾ [الاعراف: ٢٦] 

অর্থাৎ “হে বনী আদম! (হে মানবজাতি) তোমাদের লজ্জাস্থান ঢাকার ও বেশভূষার জন্য আমি তোমাদের জন্য পরিচ্ছদ অবতীর্ণ করেছি। আর সংযমশীলতার পরিচ্ছদই সর্বোৎকৃষ্ট।” সূরা আ'রাফ ২৬ আয়াত)

আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেছেন,

﴿ وَجَعَلَ لَكُمۡ سَرَٰبِيلَ تَقِيكُمُ ٱلۡحَرَّ وَسَرَٰبِيلَ تَقِيكُم بَأۡسَكُمۡۚ ﴾ [النحل: ٨١] 

অর্থাৎ তোমাদের জন্য ব্যবস্থা করেছেন পরিধেয় বস্ত্রের; যা তোমাদেরকে তাপ হতে রক্ষা করে এবং তিনি ব্যবস্থা করেছেন তোমাদের জন্য বর্মের, ওটা তোমাদের যুদ্ধে রক্ষা করে। (সূরা নাহল ৮১ আয়াত)

১/৭৮৩। ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘তোমরা তোমাদের সাদা রঙের কাপড় পরিধান কর। কেননা, তা তোমাদের সর্বোত্তম কাপড়। আর ওতেই তোমাদের মৃত ব্যক্তিদেরকে কাফন দাও।’’ আবূ দাঊদ, তিরমিযী হাসান সহীহ)[1]

 

[1] আবূ দাউদ ৩৮৭৮, তিরমিযী ১৭৫৭, ২০৪৮, ইবনু মাজাহ ৩৪৯৭, আহমাদ ২০৪৮, ২২২০, ২৪৭৫, ৩০২৭, ৩৩৩২, ৩৪১৬ হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan) http://www.hadithbd.com/share.php?hid=23815

Sunday, September 18, 2016

সালামের গুরুত্ব -২

রিয়াযুস স্বা-লিহীন, অধ্যায়ঃ ৬/সালামের আদব, হাদিস নম্বরঃ ৮৪৯


১৩১: সালাম দেওয়ার গুরুত্ব ও তা ব্যাপকভাবে প্রচার করার নির্দেশ

আল্লাহ বলেছেন,

﴿يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ لَا تَدْخُلُواْ بُيُوتًا غَيْرَ بُيُوتِكُمْ حَتَّىٰ تَسْتَأْنِسُواْ وَتُسَلِّمُواْ عَلَىٰٓ أَهْلِهَا  ﴾ [النور: ٢٧] 

অর্থাৎ “হে ঈমানদারগণ! তোমরা নিজেদের গৃহ ব্যতীত অন্য কারও গৃহে গৃহবাসীদের অনুমতি না নিয়ে ও তাদেরকে সালাম না দিয়ে প্রবেশ করো না।” (সূরা নূর ২৭ আয়াত)

তিনি অন্যত্র বলেন,

﴿ فَإِذَا دَخَلۡتُم بُيُوتٗا فَسَلِّمُواْ عَلَىٰٓ أَنفُسِكُمۡ تَحِيَّةٗ مِّنۡ عِندِ ٱللَّهِ مُبَٰرَكَةٗ طَيِّبَةٗۚ ﴾ [النور: ٦١] 

অর্থাৎ “যখন তোমরা গৃহে প্রবেশ করবে, তখন তোমরা তোমাদের স্বজনদের প্রতি সালাম বলবে। এ হবে আল্লাহর নিকট হতে কল্যাণময় ও পবিত্র অভিবাদন।” (সূরা নূর ৬১ আয়াত)

তিনি অন্য জায়গায় বলেন,

﴿ وَإِذَا حُيِّيتُم بِتَحِيَّةٖ فَحَيُّواْ بِأَحۡسَنَ مِنۡهَآ أَوۡ رُدُّوهَآۗ ﴾ [النساء: ٨٦] 

অর্থাৎ “যখন তোমাদেরকে অভিবাদন করা হয় (সালাম দেওয়া হয়), তখন তোমরাও তা অপেক্ষা উত্তম অভিবাদন কর অথবা ওরই অনুরূপ কর।” (সূরা নিসা ৮৬ আয়াত)

তিনি আরো বলেছেন,

﴿ هَلۡ أَتَىٰكَ حَدِيثُ ضَيۡفِ إِبۡرَٰهِيمَ ٱلۡمُكۡرَمِينَ ٢٤ إِذۡ دَخَلُواْ عَلَيۡهِ فَقَالُواْ سَلَٰمٗاۖ قَالَ سَلَٰمٞ ﴾ [الذاريات: ٢٤،  ٢٥]  

অর্থাৎ “তোমার নিকট ইব্রাহীমের সম্মানিত মেহমানদের বৃত্তান্ত এসেছে কি? যখন তারা তার নিকট উপস্থিত হয়ে বলল, ‘সালাম।’ উত্তরে সে বলল, ‘সালাম।’” (সূরা যারিয়াত ২৪-২৫ আয়াত)

১/৮৪৯। আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল ‘আস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত, এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করল, ‘সর্বোত্তম ইসলামী কাজ কী?’ তিনি বললেন, “(ক্ষুধার্তকে) অন্নদান করবে এবং পরিচিত-অপরিচিত নির্বিশেষে সকলকে (ব্যাপকভাবে) সালাম পেশ করবে।’’ (বুখারী-মুসলিম) [1]

 

[1] সহীহুল বুখারী ১২, ২৮, ৬২৩৬, মুসলিম ৩৯, তিরমিযী ১৮৫৫, নাসায়ী ৫০০০, আবূ দাউদ ৫১৯৪, ইবনু মাজাহ ৩২৫৩, ৩৬৯৪, আহমাদ ৬৫৪৫, ৬৮০৯, দারেমী ২০৮১

Saturday, September 17, 2016

সফরে সাথী নেওয়া উত্তম।

বইঃ রিয়াযুস স্বা-লিহীন, অধ্যায়ঃ ৮/ সফরের আদব-কায়দা, হাদিস নম্বরঃ ৯৬৫


১৬৭: সফরের জন্য সাথী খোঁজ করা এবং কোন একজনকে আমীর (দলপতি) নিযুক্ত করে তার আনুগত্য করা শ্রেয়

১/৯৬৫। ইবনে ‘উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘যদি লোকেরা জানত যে, একাকী সফরে কী ক্ষতি রয়েছে; যা আমি জানি, তাহলে কোন সওয়ার একাকী সফর করত না।’’ (বুখারী) [1]  

[1] সহীহুল বুখারী ২৯৯৮, তিরমিযী ১৬৭৩, ইবনু মাজাহ ৩৭৬৮, আহমাদ ৪৭৩৭, ৫২৩০, ৫৫৫৬, ৫৬১৮, দারেমী ২৬৭৯

Friday, September 16, 2016

মুসলমানে হক

১৪৪: রোগীকে সাক্ষাৎ করে জিজ্ঞাসাবাদ করার মাহাত্ম্য

২/৯০০। আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘এক মুসলিমের অধিকার অপর মুসলিমের উপর পাঁচটিঃ সালামের জবাব দেওয়া, রুগীকে দেখতে যাওয়া, জানাযার সঙ্গে যাওয়া, দাওয়াত কবুল করা এবং হাঁচলে তার জবাব দেওয়া।’’ (বুখারী ও মুসলিম) [1]

[1] সহীহুল বুখারী ১২৪০,মুসলিম ২১৬২, তিরমিযী ২৭৩৭, নাসায়ী ১৯৩৮, আবূ দাউদ ৫০৩০, ইবনু মাজাহ ১৪৩৫, আহমাদ , ১০৫৮৩, ২৭৫১১

মুসাফিরের সালাত

১. মুসাফিরের সালাত এবং তার কসর

১৪৪৬। আবূ বকর ইবনু শায়বা (রহঃ) ... ইয়ালা ইবনু উমায়্যা (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি উমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) কে বললাম, (আল্লাহ তা’আলা বলেছেন) "যদি তোমরা ভয় পাও যে, কাফিররা তোমাদেরকে কষ্ট দেবে, তরে সালাত সংক্ষেপ করে পড়াতে কোন দোষ নেই" কিন্তু এখন তো লোকেরা নিরাপদ। উমর (রাঃ) বললেন, বিষয়টি আমাকেও বিস্মিত করেছে, যা তোমাকে বিস্মিত করেছিল। তারপর আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে এ সম্পর্কে প্রশ্ন করেছিলাম ও এর জবাবে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছিলেন, এটি আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে তোমাদের প্রতি একটি সাদাকা। তোমরা তাঁর সাদাকাটি গ্রহণ কর।
( সহীহ মুসলিম (ইফাঃ), অধ্যায়ঃ ৬/ মুসাফিরের সালাত ও কসর, হাদিস নম্বরঃ ১৪৪৬)

Wednesday, September 14, 2016

সালামের গুরুত্ব

সালাম দেওয়ার গুরুত্ব ও তা ব্যাপকভাবে প্রচার করার নির্দেশ

২/৮৫০। আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘আল্লাহ যখন আদম আলাইহিস সালাম-কে সৃষ্টি করলেন। তখন তাঁকে বললেন, ‘তুমি যাও এবং ঐ যে ফিরিশ্তামন্ডলীর একটি দল বসে আছে, তাদের উপর সালাম পেশ কর। আর ওরা তোমার সালামের কী জবাব দিচ্ছে তা মন দিয়ে শুনো। কেননা, ওটাই হবে তোমার ও তোমার সন্তান-সন্ততির সালাম বিনিময়ের রীতি।’ সুতরাং তিনি (তাঁদের কাছে গিয়ে) বললেন, ‘আসসালামু আলাইকুম’। তাঁরা উত্তরে বললেন, ‘আসসালামু আলাইকা অরাহমাতুল্লাহ’। অতএব তাঁরা ‘অরাহমাতুল্লাহ’ শব্দটা বেশী বললেন।’’ (বুখারী ও মুসলিম) [1]

[1] সহীহুল বুখারী ৩৩২৬, ৬২২৭, মুসলিম ২৮৪১, আহমাদ ৮০৯২, ১০৫৩০, ২৭৩৮৮

Sunday, September 11, 2016

ইসলামে নারীর মর্যাদা

ইসলাম নারীদের সাথে ভালো ব্যবহার করতে বলেছেন।

Saturday, September 10, 2016

মায়ের সাথে সদাচার।

মায়ের সাথে সদাচার।

৪। ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। এক ব্যক্তি তার নিকট উপস্থিত হয়ে বললো, আমি এক মহিলাকে বিবাহের প্রস্তাব দিলাম। সে আমাকে বিবাহ করতে অস্বীকার করলো। অপর এক ব্যক্তি তাকে বিবাহের প্রস্তাব দিলে সে তাকে বিবাহ করতে পছন্দ করলো। এতে আমার আত্মমর্যাদাবোধে আঘাত লাগলে আমি তাকে হত্যা করি। আমার কি তওবার কোন সুযোগ আছে? তিনি বলেন, তোমার মা কি জীবিত আছেন? সে বললো, না। তিনি বলেন, তুমি মহামহিম আল্লাহর নিকট তওবা করো এবং যথাসাধ্য তার নৈকট্য লাভে যত্নবান হও। আতা (র) বলেন, আমি ইবনে আব্বাস (রাঃ)-এর নিকট গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, তার মা জীবিত আছে কিনা তা আপনি কেন জিজ্ঞেস করলেন? তিনি বলেন, আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য মায়ের সাথে সদাচারের চেয়ে উত্তম কোন কাজ আমার জানা নাই (বাযযার)।

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) http://www.hadithbd.com/share.php?hid=45319