Saturday, March 25, 2017

আমার সামাজিক গনমাধমের url সমূহ।

Social Media Account & id :

https://www.facebook.com/salauddin1995 https://www.twitter.com/salauddin1995 https://www.instagram.com/salauddin1996 https://www.youtube.com/salauddin1995 https://plus.google.com/+salauddin1995 https://www.linkedin.com/in/salauddin1995 https://www.vimeo.com/salauddin1995 https://www.picsart.com/salauddin1995 https://www.pinterest.com/salauddin1995 https://www.dailymotion.com/salauddin1995 https://salauddin1995.tumblr.com https://salauddin1995.blogspot.com https://goodboysalauddin.wordpress.com

E-mail :
salauddin1995@hotmail.com
m.salauddin1995@gmail.com
m.salauddin1995@hotmail.com
m.salauddin1995@yahoo.com

Wednesday, March 8, 2017

বাংলাদেশি স্বামী পেয়ে সুখী মালয়েশীয় নারীরা

কায়সার হামিদ হান্নান
১৫ নভেম্বর ২০১৫, ০৯:০৩ | আপডেট: ১৫ নভেম্বর ২০১৫, ১৪:১৬

মালয়েশিয়া পর্যটন নগরীর দেশ। ব্যবসা, শিক্ষা, সংস্কৃতি সব বিষয়ে বিশ্বে মালয়েশিয়ার যথেষ্ট সুনাম রয়েছে। বিশ্বের বহু দেশের মানুষ এসে মালয়েশিয়া বসবাস করছে। কারণ এখানকার আবহাওয়া নাতিশীতোষ্ণ, সবাই খাপ খাইয়ে নিতে পারে। ঢাকার খরচে যে কেউ মালয়েশিয়া বসবাস করতে পারেন। মালয়েশিয়ায় ছাত্র, শিক্ষক, প্রকৌশলী, চিকিৎসক, শ্রমিক মিলিয়ে প্রায় ১০ লাখ বাংলাদেশি বসবাস করেন।
আধুনিক মালয়েশিয়া গড়ার পেছনে বাংলাদেশিদের অক্লান্ত পরিশ্রম রয়েছে। এটা আর কোনো দেশ দাবি করতে পারবে না। বাংলাদেশিদের এই অবদান দেশটির সরকার ও সাধারণ মানুষও স্বীকার করেন। বাংলাদেশের নাগরিকরা কঠোর পরিশ্রম, সততা আর দক্ষতায় মালয়েশীয়দের ভালোবাসা ও আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। এসব কারণে বিয়ে করার জন্য মালয়েশীয় নারীদের পছন্দের তালিকায় রয়েছেন বাংলাদেশি যুবকরাও।
বাংলাদেশি নাগরিকদের মালয়েশীয় স্ত্রীরা মিলে সংগঠন গড়ে তুলেছেন। তাঁদের কার্যক্রমও আছে। নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের পাশাপাশি একে অন্যের বিপদে-আপদে পাশে দাঁড়ান তাঁরা। একই সঙ্গে তাঁরা মালয়েশিয়ার সমাজে বাংলাদেশিদের সততা, কর্মদক্ষতার কথাও তুলে ধরেন।

এমন একটি সংগঠন ‘কেলাব স্ত্রী’ বা কেআইবি। সংক্ষেপে বাংলা অর্থ করলে দাঁড়ায় ‘মিষ্টি বউ’। সংগঠনটি ২০১৪ সালে গঠন করা হয়। গত ৬ নভেম্বর এই সংগঠনের উদ্যোগে কুয়ালালামপুরে আয়োজন করা হয়েছিল এক প্রীতি সম্মিলনীর। সেখানেই আয়োজকরা তাঁদের সংগঠনের উদ্দেশ্য ও বাংলাদেশ সম্পর্কে তাঁদের অভিব্যক্তি তুলে ধরেন।
বাংলাদেশি নাগরিকের মালয়েশীয় স্ত্রী সাশা সৌন সংগঠনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে বলেন, ‘আমাদের মালয়েশীয়দের মধ্যেও কেউ কেউ বাংলাদেশিদের ছোট করে দেখেন। তাঁরা মনে করেন, বাংলাদেশ একটা গরিব দেশ। তারা শুধু মালয়েশিয়ায় কাজ করতে আসে, তারা শ্রমিক। আর বাংলাদেশিদের মধ্যেও মালয়েশীয় নারীদের নিয়ে একটা খারাপ ধারণা আছে। আমরা বাংলাদেশের গ্রামগঞ্জে গিয়ে দেখেছি, সেখানকার মানুষের ধারণা, মালয়েশিয়া খারাপ দেশ। মালয়েশীয় মেয়েরা শুধু বাংলাদেশি ছেলেদের আটকে রাখে।’

‘এই ভ্রান্ত ধারণা পাল্টে দিতেই আমরা বেশ কয়েকজন মালয়েশীয় নারী, যাঁরা বাংলাদেশি নাগরিকদের বিয়ে করেছি, তাঁরা সংগঠন গঠন করি। আমাদের সংগঠনের মূল উদ্দেশ্য হলো, মালয়েশিয়াবাসীর কাছে আমাদের স্বামীদের ভালোভাবে উপস্থাপন করা’, যোগ করেন সাশা শৌন। তাঁর মতে, বাংলাদেশিরা অনেক ভালো। তাঁরা কঠোর পরিশ্রম করতে ভালোবাসেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছে সততা ও ভালোবাসা। মালয়েশিয়া মুসলিমপ্রধান দেশ। বাংলাদেশের মানুষও  মুসলিম। বাংলাদেশিদের মধ্যে ধর্মের প্রতি রয়েছে অগাধ বিশ্বাস আর তাঁরা অতিথিপরায়ণ।
বাংলাদেশি নাগরিকদের বিয়ে করেছেন মালয়েশিয়ার সুসি ও লিজা। তাঁরাও শুরু থেকে যুক্ত ছিলেন ‘মিষ্টি বউ’ সংগঠনের সঙ্গে। তাঁরা নিজেদের দাম্পত্য জীবনে সুখী মনে করেন। তাঁদের মতে, বাংলাদেশিরা স্ত্রীদের অনেক মর্যাদা দেন। কর্মস্থলে থাকলেও তাঁরা স্ত্রীদের যথেষ্ট খোঁজখবর রাখেন।’

সুসি, লিজা, শাশা মনে করেন, বাংলাদেশিরা এখানে শুধু কাজ করেন না, তাঁরা কাজ করানও। তাঁদের প্রতিষ্ঠানে অনেক মালয়েশীয় নারী-পুরুষ স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ করেন।
সম্প্রতি মালয়েশিয়ায় ব্যাপক বন্যা হয়। দুর্গতদের পাশে অন্য কোনো দেশ না দাঁড়ালেও বাংলাদেশ দাঁড়িয়েছে। এটাও বাংলাদেশি নাগরিকদের মালয়েশীয় স্ত্রীদের গর্বের আরেকটি কারণ। বিষয়টি মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব তুন রাজ্জাকেরও নজরে আসে। যদিও এটা আবার বাংলাদেশিদের প্রতি মালয়েশিয়ায় বসবাসরত অন্য জাতির মানুষের জন্য ঈর্ষার একটি কারণ বলে মনে করেন ‘মিষ্টি বউ’ সংগঠনের উদ্যোক্তারা।
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জাহিদ হামিদির কাছে বাংলাদেশিরা প্রাধান্য পান। এর একটি প্রমাণ হলো, গত ৪ নভেম্বর মালয়েশিয়ার সংসদে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হামিদি বলেন, ‘এটা চোখ বন্ধ করেই বলা যায়, বাংলাদেশি শ্রমিকরা অন্যদের তুলনায় বেশি সৎ। আমরা দেখেছি, তারা যদি ব্যবসার ক্যাশে বসেন অথবা পেট্রল স্টেশনের কাউন্টারে বসেন, তাঁরা অনেক বেশি বিশ্বস্ততার পরিচয় দেন।
জাহিদ হামিদির এই বক্তব্যের সঙ্গে একমত পোষণ করেন সুশি, শাশা ও লিজা।

সম্প্রতি মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশি এক শ্রমিককে গাড়ি ময়লা করার অভিযোগে নির্যাতন করেন এক গাড়ির মালিক। গত ১৭ অক্টোবর দুপুর ২টার দিকে কুয়ালালামপুরের সুংগাই বুলুহ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বাংলাদেশি শ্রমিককে নির্যাতনের ঘটনার আংশিক দৃশ্যের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এ অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ান মালয়েশিয়ার মানুষও। তাঁরা এর প্রতিবাদ করেন। দোকানের গোপন ক্যামেরায় ধারণ করা বাংলাদেশি নির্যাতনের এ ভিডিওটি শনিবার রাত পর্যন্ত প্রায় ৪৯ হাজারবার শেয়ার হয়েছে এবং এক মিলিয়নেরও বেশিবার দেখা হয়েছে। মন্তব্য করা হয়েছে প্রায় ৩২ হাজার। বাংলাদেশি শ্রমিক নির্যাতনের বিরুদ্ধে সোচ্চার বাংলাদেশি নাগরিকদের মালয়েশীয় স্ত্রীরা। তাঁরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকেও একটি গ্রুপ পেজ চালান। সেখানে বাংলাদেশের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বাংলাদেশের পোশাক, খাবার, বাংলাদেশি খবরা-খবর এবং বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পোস্ট করা হয়।

কেআইবি সংগঠনে এখন প্রায় ২০০ বাংলাদেশি নাগরিকের মালয়েশীয় স্ত্রী যুক্ত রয়েছেন। তাঁদের উদ্যোগে আগামী ৫ ডিসেম্বর কুয়ালালামপুর আম্পাং হলরুমে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূত শহীদুল ইসলামকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
মালয়েশিয়ায় বসবাসরত বাংলাদেশি কোনো দম্পতি ইচ্ছে করলেই ফেসবুক পেজে যুক্ত হতে পারেন। যাঁরা কেআইবি-তে যুক্ত হতে চান, তাঁরা গ্রুপ পেজ K.I.M.B.A (KELAB isteri-isteri Malaysia+Bangladesh) দেখতে পারেন।(ntv)

Tuesday, March 7, 2017

কুমিল্লা জেলার মানুষ যে কারনে গর্বিত

কুমিল্লা জেলার মানুষ যে কারনে
গর্বিত।
★★★★
ইতিহাস:
১. ব্রিটিশ গভর্নর ওয়ারেন
হেস্টিংস বাংলায় যখন জেলা
ব্যবস্থা চালু করে তখন ১৮ জেলার
একটি ছিল কুমিল্লা।
২. হাজার বছরের ইতিহাস সমৃদ্ধ
কুমিল্লা অঞ্চলটি একসময় প্রাচীন
সমতট অঞ্চলের অধীনে ছিল।
খ্রিস্টীয় নবম শতাব্দীতে কুমিল্লা
জেলা হরিকেল অঞ্চলের
রাজাদের অধীনে আসে। অষ্টম
শতাব্দীতে লালমাই ময়নামতি দেব
বংশ এবং দশম থেকে একাদশ শতকের
মাঝামাঝি পর্যন্ত চন্দ্র বংশের
শাসনাধীনে ছিল। যার স্মৃতি চিহ্ন
এখনো কোটবাড়ি ও ময়নামতি
এলাকায় রয়ে গেছে।
৩. বিশাল আয়তনের কুমিল্লা থেকে
১৭৮১ সালে বৃহত্তর নোয়াখালী
এবং ১৯৮৪ সালে চাঁদপুর ও
ব্রাক্ষনবাড়িয়া জেলা কে পৃথক
করা হয়।
ঐতিহাসিক ঘটনা:
১.১৭৬৪ সালে ত্রিপুরার রাজার
বিরুদ্ধে শমসের গাজীর নেতৃত্বে
পরিচালিত কৃষক আন্দোলন এ
অঞ্চলের একটি ঐতিহাসিক ঘটনা।
যা পরবর্তীতে ব্রিটিশবিরোধী
আন্দোলনের প্রেড়না যুগিয়েছিল।
২. সাম্প্রদায়িক দাংগার ঘটনাকে
কেন্দ্র করে ১৯২১ সালে কাজী নজরুল
ইসলাম, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও মহাত্না
গান্ধী কুমিল্লা জেলায় বিচরন
করেন।
৩. ১৯৩১ সালের ১৪ ডিসেম্বর
ফয়জুন্নেসা বালিকা বিদ্যালয়ের
দুই ছাত্রী সুনীতি চৌধুরী ও শান্তি
ঘোষ গুলি করে ম্যাজিস্ট্রেট
মিস্টার স্টিভেন্সকে হত্যা করে।
স্বাধীনতা আন্দোলনে কোন
নারীর অংশগ্রহণ সেবারই প্রথম ঘটে।
৪. ভাষা আন্দোলন , স্বাধীনতা যুদ্ধ
সহ অনেক আন্দোলন সংগ্রামে
অবদানের জন্য এ জেলা ইতিহাসে
ঠাই করে নিয়েছে।
যোগাযোগ ব্যবস্থা :
১. উন্নত যোগাযোগব্যবস্থার জন্য
কুমিল্লাকে প্রাচ্যের হংকং এর
সাথে তুলনা করা হয়। এ জেলাটি
দেশের তিন বৃহত্তম জেলা ঢাকা,
চট্রগ্রাম, সিলেটের মধ্যবর্তী ও
নিকটবর্তী হওয়ায় এর অর্থনৈতিক
গুরুত্ব অপরিসীম।
জাতীয় অর্থনীতিতে কুমিল্লার
অবদান:
১. প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর এ জেলার
জ্বালানি গ্যাসের উপর ভর করেই
ঢাকা ও চট্রগ্রাম অঞ্চলে ভারী
শিল্পকারখানা গড়ে উঠেছে। এ
জেলার ৬ টি গ্যাস ক্ষেত্রের মধ্যে
তিতাস গ্যাস ক্ষেত্র থেকে ঢাকা
অঞ্চলে এবং বাখরাবাদ গ্যাস
ক্ষেত্র থেকে চট্রগ্রামে গ্যাস
সরবরাহ করে দেশের অর্থনীতিকে
টিকিয়ে রাখা হয়েছে।
২. যে সড়কটি একদিন বন্ধ থাকলে
দেশের অর্থনীতি স্থবির হয়ে যায়
সেই লাইফ লাইন নামে খ্যাত ঢাকা
চট্রগ্রাম মহাসড়কের সিংহভাগ এ
জেলার উপর দিয়ে বয়ে গেছে।
৩. তাছারা কুমিল্লা জেলার ঢাকা
চট্রগ্রাম মহাসড়কের পাশ ঘেষে ঘড়ে
উঠেছে অসংখ্য শিল্পকারখানা
রয়েছে কুমিল্লা ইপিজেট ও
কৃষিবান্ধব অর্থনীতি।
৪. কুমিল্লা জেলা থেকে আক্তার
হামিদ খানের হাত ধরেই এদেশে
সমবায় সমিতি, ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম ও
ডিপ টিউবওয়েলের পানি ব্যবহার
করে শুষ্ক মৌসুমে ইরি চাষের প্রচলন
হয়েছিল যা পরবর্তীতে অভাব অনটন
লাঘবের দেশের রোল মডেল হয়ে
দাড়িয়েছে।
৫. বিদেশে সবচেয়ে বেশি
শ্রমশক্তি রপ্তানি হয় কুমিল্লা
জেলা থেকে এবং দেশে সবচেয়ে
বেশি রেমিটেন্স পাঠায় কুমিল্লা
জেলার মানুষ।
শিক্ষা ব্যবস্থা:
১. দেশের ২য় শিক্ষাবোর্ড কুমিল্লা
শিক্ষাবোর্ডের অধীনেই এক সময়
সমগ্র চট্রগ্রাম ও সিলেট বিভাগের
শিক্ষার্থীরা মাধ্যমিক ও
উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশ নিত।
বর্তমানে এ জেলার শিক্ষার হার
৬০.৬%।
২. কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, আর্মি
সাইন্স এন্ড টেকনোলজি
ইউনিভারসিটি ও মেডিকেল
কলেজ, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ,
ভিক্টোরিয়া কলেজ, কুমিল্লা
ক্যাডেট কলেজ সহ এমন অসংখ্য
স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানে দেশের
শিক্ষা ব্যবস্থায় অগ্রণী ভূমিকা
পালন করে যাচ্ছে।
জনসংখ্যা : ৬০ লাখ জনসংখ্যা
অধ্যুষিত কুমিল্লা জেলা ঢাকা ও
চট্রগ্রামের পর দেশের ৩য় জনবসতিপূর্ণ
অঞ্চল। এ জেলার প্রতি
বর্গকিলোমিটারে প্রায় ১৪৫৩ জন
মানুষ।
বিখ্যাত ব্যক্তি:
কুমিল্লা জেলার বিখ্যাত
ব্যক্তিদের নাম লিখতে গেলে
আমার হাত ধরে আসবে হয়তো লেখা
শেষ হবেনা তাই আমি শুধু আগের
প্রজন্মের গুটি কয়েক ব্যক্তির নাম
লিখে দিচ্ছি।
★ মহাস্থবির শীলভদ্র (৫২৯-৬৫৪) -
বিশ্বের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়
নালন্দা বিহারের প্রধান ★ সাবেক
রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোস্তাক ও
সাবেক প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর
★বুদ্ধদেব বসু ★ছান্দসিক কবি আব্দুল
কাদির ★উপমহাদেশের প্রখ্যাত
শিল্পি শচীন দেব বর্মন
★ধীরেন্দ্রনাথ দও ★ রাহুল দেব বর্মন
★ মেজর গনি ★আক্তার হামিদ খান
সহ কুমিল্লার অনেক প্রখ্যাত ব্যক্তির
মুখ দেখেছে বাংলাদেশ।
পর্যটন :
কুমিল্লাতে বহুসংখ্যক পর্যটন আকর্ষন
রয়েছে। কুমিল্লার লালমাই
ময়নামতি পাহাড়ে একটি সমৃদ্ধ
প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শন রয়েছে।
এখানে রয়েছে শালবন বিহার,
কুটিলা মুড়া, চন্দ্রমুড়া, রূপবন মুড়া,
ইটাখোলা মুড়া, সতের রত্নমুড়া,
রাণীর বাংলার পাহাড়, আনন্দ
বাজার প্রাসাদ, ভোজ রাজদের
প্রাসাদ, চন্ডীমুড়া প্রভৃতি। এসব
বিহার, মুড়া ও প্রাসাদ থেকে
বিভিন্ন প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন
সামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে যা
ময়নামতি জাদুঘরে সংরক্ষিত
রয়েছে।
কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট:
বাংলাদেশের প্রথম ক্যান্টনমেন্ট
কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট। ১ম
বিশ্বযুদ্ধের পর এই এলাকার উপর
সামরিক চেইন বজায় রাখার

ইসলামে যাদের বিবাহ্ করা হারাম

*ইসলামী শরিয়ত মোতাবেক একজন পুরুষ মোট*
*১৪ জন নারীর সাথে দেখা করতে পারবে।*
_______________
* মায়ের মত ৫ জন*
_______________
_১| নিজের মা_
_২| দুধ মা_
_৩| খালা_
_৪| ফুফু_
_৫| শাশুড়ী_
__________________
* বোনের মত ৫ জন*
__________________
_১| আপন বোন_
_২| দুধ বোন_
_৩| দাদী_
_৪| নানী_
_৫| নাতনী_
________________
* মেয়ের মত ৪ জন*
________________
_১| নিজের মেয়ে_
_২| ভাইয়ের মেয়ে_
_৩|বোনের মেয়ে_
_৪| পুত্রবধু_
-------------------------------
*এমনিভাবে একজন মহিলার জন্যেও ১৪ জন*
*পুরুষের সাথে দেখা দেওয়া বৈধ।*
_______________
* বাবার মত ৫ জন*
_______________
_১| নিজের বাবা_
_২| দুধ বাবা_
_৩| চাচা_
_৪| মামা_
_৫| শশুর_
_________________
* ভাইয়ের মত ৫ জন*
_________________
_১| আপন ভাই_
_২| দুধ ভাই_
_৩| দাদা ভাই_
_৪| নানা ভাই_
_৫| নাতী_
_______________
* ছেলের মত ৪জন*
_______________
_১| নিজের ছেলে_
_২| ভাইয়ের ছেলে_
_৩|বোনের ছেলে_
_৪| মেয়ের জামাতা_
______________________________
*এছাড়া বাকিদের সাথে দেখা করা তো দুরের কথা,
অযথা কথাবার্তা বলাও কবিরা গুনাহ..
_চাই তা_সরাসরি হোক বা মোবাইল ফোনে হোক।
*যে গুনাহ তওবা ছাড়া মাফ হয়না।
_তাই আসুন_
*আমরা সকলে এই গুনাহ থেকে বাচার চেষ্টা করি।
_আল্লাহ আমাদের সবাইকে তৌফিক দান করুন।_আমিন
*
*ব্যক্তি ক্ষেত্রে পর্দার যে বিধান...তাও
ভিন্ন...যেমন
*স্বামী—স্ত্রী...স্বামী স্ত্রীর ক্ষেত্রে কোন পর্দা
করতে হয়না...সবকিছুই দেখা বা দেখানো জায়েয
তবে অকারণে লজ্জাস্তান দেখা,নির্লজ্জতার
সামিল...মনে রাখতে হবে যে লজ্জা ইমানের
অর্ধেক...আল—হাদিস...
***নারী—নারী...নারীদের সাথে নারীদের নাভীর
নিজ থেকে হাটুর উপর পর্যন্ত দেখা বা দেখানো
জায়েয নেই...বাকি সব দেখা জায়েয তবে অকারণে
গোপন অঙ্গ দেখা লজ্জাহীনতার পরিচয়,আর লজ্জাই
নারীর শেষ্ট সম্পদ...
***মাহরাম পুরুষদের ক্ষেত্রে মূখমন্ডল,হাতের কব্জির
নিচের অংশ এবং পায়ের চূল গিরার নিচের অংশ
দেখা বা দেখানো জায়েয তবে ফেৎনার আশংকা
থাকলে সবার ক্ষেত্রে এইটার ক্ষেত্রেও সতর্কতা
অবলম্বন করতে হবে...
***বেমাহরাম/পরপুরুষের ক্ষেত্রে সমস্ত শরীলই ঢেকে
রাখা জরুরী...একান্ত জরুরী কাজে বাহিরে যেতে
হলে সমস্ত শরীল ঢেকে যেতে হবে।।

শেয়ার করে জানিয়ে দিন সবাইকে